Current Bangladesh Time
বুধবার মে ১, ২০২৪ ৬:২১ অপরাহ্ণ
Latest News
প্রচ্ছদ  » স্লাইডার নিউজ » জনসভায় নেত্রীর বক্তব্যে হতাশ সাদিক, চ্যালেঞ্জিং পরিস্থিতিতে এখন কোন পথে এগুবে? 
Saturday December 30, 2023 , 8:10 pm
Print this E-mail this

জনসভায় নেত্রীর বক্তব্যে হতাশ সাদিক, চ্যালেঞ্জিং পরিস্থিতিতে এখন কোন পথে এগুবে?


শাকিব বিপ্লব, অতিথি প্রতিবেদক : যেমনটি ধারণা করা হয়েছিলো বা শোনা গিয়েছিলো বাস্তবিক অর্থে ঘটলো সেটাই। শুক্রবারে অনুষ্ঠিত জনসভায় প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনা তার দৃঢ়চেতা বক্তব্যে বরিশালের নির্বাচনী পরিস্থিতি নিয়ে পরিস্কার ধারণা দিয়ে গেলেন। সেই সাথে স্থানীয় নির্বাচনী রাজনীতি নিয়ে নিজের অনড় অবস্থান জানান দিলেন জোরালো কণ্ঠে। ফলে দলীয় মনোনয়ন বঞ্চিত হওয়ার পর প্রার্থিতা নিয়ে ঘুরপাক খাওয়া সাদিক আব্দুল্লাহর বিষয় প্রত্যাশিত সহানুভূতি প্রকাশের কৌশলী বক্তব্যের বদলে সোজাসাপটা বললেন বরিশাল সদর আসনে তার মনোনীত প্রার্থী জাহিদ ফারুক শামীমের প্রতি অগাধ দূর্বলতার কথা। মোদ্দা কথা, সাদিক আব্দুল্লাহ শেষান্তে যদি প্রার্থিতা ফিরে পায় তবুও নেত্রীর চাওয়া জাহিদ ফারুক শামীমই হোক বরিশাল সদর আসনের নির্বাচিত সাংসদ। সাদিক আব্দুল্লাহর প্রত্যাশা ছিলো তার প্রার্থিতা নিয়ে নির্বাচন কমিশন থেকে আদালত পর্যন্ত গড়ানো জটিলতা অবসানে অনুষ্ঠিত জনসভায় সদর আসন কেন্দ্রীক বক্তব্যে নেত্রী তার স্বপক্ষে ইতিবাচক কোন মন্তব্য রাখবেন। এমন বুক ভরা স্বপ্ন নিয়ে পিতা কেন্দ্রীয় নেতা আবুল হাসানাত আব্দুল্লাহর দিক নির্দেশনায় জনসভা সফল করার পাশাপাশি সমাগম বিপুল কর্মি-সমর্থকদের তার স্বপক্ষে মূহ্ মূহ্ স্লোগানে বেলস্ পার্ক মাঠ প্রকম্পিত করে তুললেও নেত্রী সাদিক আব্দুল্লাহর বদলে উল্টো জাহিদ ফারুক শামীমের গুন কীর্তণ গেয়ে দলীয় এই প্রার্থীকে ভোট দেয়ার অনুরোধ রাখায় পরিস্কার হয়ে গেছে বরিশাল নগর রাজনীতির ভূত-ভবিষ্যৎ নিয়ে আপাতত তার প্লান-পরিকল্পনা পুরোটাই আবুল হাসানাত আব্দুল্লাহ পরিবারের বিপক্ষে। নেত্রীর প্রার্থিতা নিয়ে বক্তব্যে শুধু সাদিকই নয় তার অনুগত নেতা-কর্মিসহ বিপুল সমর্থকরা হতাশ ও স্বপ্নভঙ্গের একরাশ বেদনা নিয়ে জনসভা শেষ হওয়ার আগেভাগেই বেলস্পার্ক ময়দান ছাড়তে দেখা গেছে। সেই সাথে সাদিক আব্দুল্লাহ নির্ধারিত আগামী ২ জানুয়ারী সুপ্রিমকোর্টের আপিল বিভাগ থেকে সর্বশেষ ফয়সালায় প্রার্থিতা ফিরে পেলেও নির্বাচনে তিনি প্রশাসনিক সহয়তা যে পাবেন না তা এখন অনেকটাই স্পষ্ট। দলীয় সভানেত্রী শেখ হাসিনার বক্তব্যের সার-কথা বিশ্লেষণ করতে গিয়ে রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকরা বলছেন, নেত্রী মূলত সাংগঠনিক দিক থেকে জনবলে এগিয়ে থাকা সাদিক আব্দুল্লাহ অপেক্ষা জাহিদ ফারুক শামীম দূর্বল হলেও সততার মূল্যায়নে দলীয় প্রার্থীর পক্ষেই তার অনড় অবস্থান লুকচাপা রাখেননি। বরং সাদিক আব্দুল্লাহর প্রতি তার যে ক্ষেদ বা ক্ষোভ রয়েছে তা আকার-ইঙ্গিতে প্রকাশ করেন। এমন পরিস্থিতিতে নির্বাচনী মাঠ এখন পর্যন্ত তার অনুকূলে থাকলেও প্রার্থিতা ফিরে পাবেন কিনা অথবা ফিরে পেলেও শামীমের সাথে লড়ায়ে কতটা যুতসই অবস্থান তৈরী করতে পারবেন তা নিয়ে খোদ তার সমর্থিতরাই সন্দিহান। যতটুকু জানা গেছে, সাদিক আব্দুল্লাহ ও তার পিতা আবুল হাসানাত আব্দুল্লাহ নেত্রীর বক্তব্যে খুশী না হলেও পুঞ্জিভূত রাগ বা অভিমান এই মূহূর্তে প্রকাশ না করে নির্বাচনী লড়াইয়ের মধ্যে দিয়ে বিজয় ঘরে তুলে অবহেলা-অপমানের প্রতিউত্তর রাজনৈতিকভাবে দেয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। যে কারনে এখন সাদিক আব্দুল্লাহ ও তার পরিবার যেভাবেই হোক সুপ্রিমকোর্টের আপিল বিভাগের রায় স্বপক্ষে আনতে একটি অনুকূল পথ খুঁজছেন। অনুসন্ধানী সূত্রগুলো বলছে, নেত্রী চাচ্ছেন না সম্পর্কে ফুপাতো ভাইয়ের ছেলে সাদিক আব্দুল্লাহ দলীয় রাজনীতিতে অন্তত জনপ্রতিনিধিত্বের কোন জায়গায় থাকুক। তার ইচ্ছা সাদিক সাংগঠনিক দায়িত্ব পালন করে তার দ্বারা বরিশালের মাঠ দখলে রাখা বিরোধী রাজনৈতিক মহলকে দমিয়ে রাখা। পক্ষান্তরে সাদিক আব্দুল্লাহ যেভাবেই হোক জনপ্রতিনিধিত্বের আসনে বসতে চায় অন্তত চাচা সিটি মেয়র খোকন সেরনিয়াবাতের সাথে ক্ষমতার ভারসাম্য ধরে রাখতে। কারন বরিশালের ক্ষমাতাসীন দলের রাজনীতিতে একক আধিপত্য বিস্তার করে চলা সাদিক আব্দুল্লাহর ক্ষমতা খর্ব করার পিছনে তার চাচা খোকন সেরনিয়াবাতই কলকাঠী নাড়ছেন। সে ক্ষেত্রে অবসরপ্রাপ্ত কর্নেল বর্তমান পানিসম্পদ প্রতিমন্ত্রী জাহিদ ফারুক শামীমকে সামনে রেখে ভাতিজাকে দমনের কৌশল নিয়েছেন বলে সাদিকের রাজনৈতিক ঘনিষ্টজনরা এমনটি মনে করছেন। তাছাড়া দলীয় প্রার্থিতা বঞ্চিত হওয়া এবং স্বতন্ত্র হিসেবে নির্বাচনে লড়াইয়ে অংশ নেয়ার আকাঙ্খা মাটিচাপা দিতে আইনের ঘোরপ্যাচে ফেলে মাঠ ছাড়া করার কৌশল শামীমকে বাতলে দিয়েছেন চাচা খোকন সেরনিয়াবাত। আর এই পরিকল্পনা বাস্তবায়নে ‘শেখ পরিবার’ ভিতর সাদিক বিরোধী শক্তিশালী বলয় তৈরী করে নেত্রীকে আরো ক্ষ্যাপিয়ে তোলা হয়েছে। যে কারনেই সাদিকের বিকল্প হিসেবে খোকন সেরনিয়াবাতকে বরিশাল রাজনীতিতে নিয়ে আসা এবং মেয়র পদে মনোনয়ন দিয়ে নির্বাচিত করে শক্ত একটি প্লাটফর্ম তৈরী করেছে। পাশাপাশি তাকে সহায়তা করতে নির্লোভ এবং আস্তাভাজন হিসেবে জাহিদ ফারুক শামীমকে সদর আসনে প্রার্থী করে তার জয়ের পথ সুগম করার পরিকল্পনার আলোকেই সাদিক আব্দুল্লাহ স্বতন্ত্র প্রার্থী হলেও নানা আইনী জটিলতায় ফেলে নির্বাচনী মাঠ থেকে সড়িয়ে দেয়ার কৌশল নেয়া হয়েছে। সূত্র মতে, নেত্রী শেখ হাসিনা সম্পর্ক বয়সের দিক থেকে বড় ফুপাতো ভাই আবুল হাসানাত আব্দুল্লাহকে তার পুত্র বা বরিশাল রাজনীতি প্রসঙ্গে সরাসরি কিছু না বলে ভিন্নপন্থা অবলম্বন করে তাকে শান্ত রাখার মধ্যে দিয়ে গৃহিত পরিকল্পনার বাস্তবায়ন ঘটাতে চায়। তবে জাহিদ ফারুক শামীমের শক্তিশালী কোন প্রতিপক্ষ না থাকায় তাদের নিজ দলীয় নেতা সাদিক আব্দুল্লাহর অবস্থানকে ভাবিয়ে তুলেছে। যদি জাহিদ ফারুক শামীমের প্রতিপক্ষ অন্য কোন দলের প্রার্থী মাঠে থাকতো সে ক্ষেত্রে হয়তো সাদিক আব্দুল্লাহর বর্তমান জনপ্রিয়তা ও সাংগঠনিক কাঠামো বিবেচনায় এনে অন্তত স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নির্বাচনে অংশ নেয়ার সুযোগ দিয়ে উভয়ের যে কেউ বিজয় লাভ করলে তাকে সাদরে বরন করে নেয়ার একটি নির্বাচনী প্রেক্ষাপট তৈরী করার সমূহ সম্ভাবনা ছিলো। কিন্তু সে ধরনের কোন বিরোধী প্রার্থী না থাকায় সাদিক আব্দুল্লাহকে নির্বাচনে অংশ নেয়া থেকে বিরোত রাখা অথবা আইনে জটিলতা এড়িয়ে মাঠে আসলেও প্রাচরণার সুযোগ না দেয়ার কৌশল হিসেবেই তাকে এক ধরনের ঘোর প্যাচের মধ্যে রাখা হয়েছে। উদাহরন স্বরূপ ওই সূত্রটি বলছে, মেহেন্দিগঞ্জ-হিজলা আসনের দলীয় প্রার্থী শাম্মী আক্তার তার প্রার্থিতা নিয়ে সাদিক আব্দুল্লাহর মতো আইনের দরজায় দাঁড়িয়ে থাকলেও জনসভায় নেত্রী তাকে নিয়ে যে আশার বাণী শুনিয়েছে তদ্রুপ সাদিক আব্দুল্লাহর প্রতি দুর্বলতা থাকলে অনুরূপ কোন মন্তব্য নেত্রীর কণ্ঠে ধ্বণিত হতো। এছাড়া ঢাকা দক্ষিণের মেয়র তাপস এবং যুবলীগের চেয়ারম্যান পরশকে নেত্রী মনে প্রাণে ভালো জানলেও সাদিকের মামাতো ভাই সম্পর্কের এই দুই নেতার কাউকে জনসভার সফর সঙ্গি করেননি। কারণ হিসেবে ভাবা হচ্ছে, এই দুই সহোদর সাদিক আব্দুল্লাহর প্রার্থিতা ফিরে পাওয়ার ক্ষেত্রে জোরতর আইনী লড়াই চালিয়ে যাচ্ছেন। ওই সূত্রটি আরো জানায়, নেত্রী বরিশালে পা ফেলার পর থেকেই আবুল হাসানাত আব্দুল্লাহ ও খোকন সেরনিয়াবাতকে দুই পাশে সমানতরালভাবে থাকতে দেখা গেছে যে, কোনভাবেই যেন প্রধানমন্ত্রী সাদিক আব্দুল্লাহর প্রসঙ্গে কোন আলোচনার অবতারণা না ঘটে। জনসভায় নেত্রীর পাশে আবুল হাসানাত আব্দুল্লাহ ও তার পুত্র সাদিক আব্দুল্লাহ যে ভাবে দাঁড়িয়ে ছিলেন অতীত ইতিহাসে এমনটি দেখা যায়নি। মূলত পিতা হিসেবে হাসানাত চেয়েছিলেন ছোট বোন সম্পর্কে প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্যের এক ফাঁকে পুত্র সাদিক আব্দুল্লাহর বিষয় একটি ইতিবাচক কোন মন্তব্য করুক যাতে তার নেতা-কর্মি ও সমর্থকরা একটি বার্তা পেয়ে আরো উৎফুল্ল হোক অথবা সাদিকের প্রতি তার সহানুভূতি রয়েছে এমনটি প্রমাণ মিলুক। কিন্তু ঘোর বিরোধী চাচা খোকন সেরনিয়াবাত ও দলীয় প্রার্থী জাহিদ ফারুক শামীম নেত্রীর বা পাশে দন্ডায়মান থেকে যেন সতর্ক করছিলেন যেন সাদিক প্রসঙ্গে কোন কথা না উঠুক। জনসভা মঞ্চে এমন চিত্রে প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্যের শেষ পর্যন্ত আকর্ষণ ছিলো সাদিক প্রসঙ্গ অবতারণা ঘটে কিনা। সর্বশেষ নেত্রী হাসানাত ও সাদিক পিতা-পুত্রের পাশে দাঁড়েয়ে জাহিদ ফারুক শামীমের গুনকীর্তন গেয়ে তার পক্ষে ভোট চাওয়ায় মধ্যে দিয়ে জনসভা সফল হলেও নগর রাজনীতিক ও দূর-দূরন্ত থেকে আসা সাদিক সমর্থকদের ছিলো সর্বাংশে হতাশা। সার্বিক চিত্রপট এখন বলছে আদৌতে সাদিক আব্দুল্লাহ ফিরে পাবেন কিনা তা নিয়ে সন্দেহ আরো জোরালো করে তুলেছে। আবার প্রার্থিতা যদি ফিরেও পান সে ক্ষেত্রে নির্বাচনী মাঠে প্রশাসনিক সহায়তাবিহীন মাঠে কতটুকু টিকে থাকতে পারবেন তা নিয়েও প্রশ্ন রয়েছে। তবে রাজনীতিতে শেষ বলে কোন কথা নেই- এই প্রবাদ বাক্যটি যদি সঠিক হয় তাহলে সাদিক আব্দুল্লাহ প্রার্থিতা ফিরে পেলে মাঠে বড় ধরনের ঝাকুনী দিয়ে প্রধানমন্ত্রীকে এই তরুন নেতার গুরুত্ব অনুধাবনে চেষ্টায় পোর খাওয়া রাজনৈতিক নেতা আবুল হাসানাত আব্দুল্লাহর রাজনৈতিক কারিশিমায় সফল হলে বরিশাল সদর আসন নিয়ে রাজনৈতিক বা দলীয় চিত্রপট পাল্টে যেতেও পারে। যতটুকু আভাস পাওয়া গেছে হাসানাত-সাদিক পিতা পুত্র এখন প্রার্থিতা ফিরে পাওয়া নিয়ে বেশি ব্যকূল কোন পথে হাটলে পরিস্থিতি অনুকূলে আসবে সেই চেষ্টাই এখন তার ঢাকামুখী মিশন সফলের চেষ্টায় জোরতর প্রাধান্য দিয়েছে। সাদিক সমর্থিত দায়িত্বশীল নেতা-কর্মিদের ধারণা তিনি যদি প্রার্থিতা ফিরে পান তা হলে নির্বাচন অনুষ্ঠানের পূর্ব-মুর্হূতে ৫ দিন সময়ের মধ্যে তারা গুছানো মাঠে লড়াই জমিয়ে তুলতে সক্ষমতা রাখেন। এমন কী বিজয় তাদের অনুকূলেও আসতে পারে যদি কিনা প্রশাসন নিরাপক্ষ অবস্থানে থাকে। প্রশাসন সেই অবস্থানে থাকবে কিনা সেই প্রশ্নে মাঠ পর্যায়ের নেতা-কর্মিরা শংকার মাঝে থাকলেও তাদের একটি ভরসা আবুল হাসানাত আব্দুল্লাহ বাঘ্র সমতুল্ল নেতার ন্যায় নির্বাচনী পরিচালনায় ভূমিকা রাখলে পরিস্থিতি তাদের অনুকূলেই থাকবে। কিন্তু সাদিক বিরোধী বলয় থেকে নেত্রীকে বুঝানো হচ্ছে সাদিক নির্বাচনী লড়াইয়ে জাহিদ ফারুক শামীমের প্রতিদ্বন্দ্বী হলে সংঘাতে অগ্নিগর্ভ হয়ে উঠতে পারে বরিশাল। ঢাকার একটি সূত্র বলছে নেত্রীর এই বিষয় ধারণা থাকলেও তিনি প্রকাশ্য সাদিক প্রসঙ্গে কোথাও ভূমিকা রাখতে নারাজ। ফলে ২ জানুয়ারী সাদিকের প্রার্থিতা ফিরে পাওয়া না পাওয়া নিয়ে দোদুল্যমান পরিস্থিতিতে বরিশালের নির্বাচনী মাঠে এক ধরনের নিরুত্তাপ পরিস্থিতি বিরাজ করছে । আবার সাদিক সমর্থিত অনেকেই হঠাৎ করে চুপসে গেছেন কেউ বা বরিশাল ছেড়ে ঢাকামুখী হচ্ছেন প্রশাসনিক ঝুট-ঝামেলা এড়ানোর ভয়ে। তদুপরি সাদিক কর্মি-সমর্থকদের এখন পর্যন্ত আগলে রাখার প্রাণান্তকর চেষ্টায় দূর-দর্শিতার ছাপ রেখে দিন রাত খোঁজ-খবর রাখছেন এবং আশ্বাসে মনোবল চাঙ্গা রাখার কৌশল অবলম্বন করে ‘ঢাকার বার্তা’র অপেক্ষায় রয়েছেন।

সূত্র : ক্রাইম নিউজ




Archives
Image
বরিশাল শেবাচিম থেকে ১০ নারীসহ চক্রের ২৫ সদস্য আটক
Image
বরিশালে অগ্নিকাণ্ডে পুড়লো বসতঘর, আগুন নিয়ন্ত্রণে
Image
উপজেলা নির্বাচন : চেয়ারম্যান প্রার্থীর সমর্থকদের ওপর হামলা, আটক ২
Image
তরুনদের জন্য কর্মসংস্থান করা হবে–বরিশালে ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী জসিম উদ্দিন
Image
বরিশালে আইএইচটি শিক্ষার্থীদের প্রাণনাশের হুমকি, তুলে নিয়ে মারধরের অভিযোগ