Current Bangladesh Time
রবিবার মে ১৯, ২০২৪ ১০:২৯ পূর্বাহ্ণ
Latest News
প্রচ্ছদ  » স্লাইডার নিউজ » আজ মঙ্গলবার (১৪ জুলাই), এইচএম এরশাদের প্রথম মৃত্যুবার্ষিকী 
Tuesday July 14, 2020 , 7:15 am
Print this E-mail this

গত বছরের ১৪ জুলাই রাজধানীর সিএমএইচ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যুবরণ করেন তিনি

আজ মঙ্গলবার (১৪ জুলাই), এইচএম এরশাদের প্রথম মৃত্যুবার্ষিকী


মুক্তখবর ডেস্ক রিপোর্ট : সাবেক রাষ্ট্রপতি ও জাতীয় পার্টির প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান হুসেইন মুহম্মদ (এইচএম) এরশাদের প্রথম মৃত্যুবার্ষিকী আজ। গত বছরের ১৪ জুলাই রাজধানীর সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে (সিএমএইচ) চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যুবরণ করেন তিনি। করোনা বৈশ্বিক পরিস্থিতির কারণে স্বাস্থ্যবিধি মেনে দিনটি পালনে জাতীয় পার্টি, এরশাদ ট্রাস্ট ও ব্যক্তিগতভাবে বেগম রওশন এরশাদের উদ্যোগে নানা কর্মসূচি পালনের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। সকালে দলের শীর্ষ নেতাদের নিয়ে রংপুরে এরশাদের কবর জিয়ারত করে দুপুরে ফিরে কেন্দ্রীয় কার্যালয় কাকরাইল ও বনানীর পৃথক অনুষ্ঠানে অংশ নেবেন দলের বর্তমান চেয়ারম্যান ও বিরোধীদলীয় উপনেতা জিএম কাদের। বেলা ১১টায় গুলশানে জাতীয় পার্টির প্রধান পৃষ্ঠপোষক ও বিরোধীদলীয় নেতা রওশন এরশাদের বাসভবনে মিলাদ মাহফিল ও সংক্ষিপ্ত আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়েছে। এছাড়াও এরশাদ ট্রাস্টের পক্ষ থেকে বেলা ১২টায় কাকরাইলে পার্টির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এরশাদের প্রতীকী বেদীতে শ্রদ্ধা নিবেদন, বিকেলে প্রেসিডেন্ট পার্কে স্মরণসভা ও মিলাদ মাহফিল অনুষ্ঠিত হবে। হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ ১৯৩০ সালের ১ ফেব্রুয়ারি অবিভক্ত ভারতের কোচবিহার জেলায় জন্মগ্রহণ করেন। পরে তাঁর পরিবার রংপুরে চলে আসে। রংপুরেই প্রাথমিক ও মাধ্যমিক শিক্ষা শেষ করে ১৯৫০ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক শেষ করে ১৯৫২ সালে পাকিস্তান সেনাবাহিনীতে যোগ দেন এরশাদ। ১৯৬৯ সালে লেফটেন্যান্ট কর্নেল পদে পদোন্নতি পেয়ে ১৯৭১-৭২ সালে সপ্তম ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টে অধিনায়কের দায়িত্ব পালন করেন। মুক্তিযুদ্ধের পর পাকিস্তান থেকে প্রত্যাবর্তন করেন। ১৯৭৫ সালের ফেব্রুয়ারিতে তিনি ব্রিগেডিয়ার পদে পদোন্নতি লাভ করেন। ওই বছরই আগস্ট মাসে মেজর জেনারেল পদে পদোন্নতি দিয়ে তাঁকে সেনাবাহিনীর উপপ্রধান হিসেবে নিয়োগ করা হয়। ১৯৭৮ সালের ডিসেম্বর মাসে এরশাদকে সেনাবাহিনী প্রধান পদে নিয়োগ দেয়া হয়। ১৯৭৯ সালে তিনি লেফটেন্যান্ট জেনারেল পদে পদোন্নতি লাভ করেন। ১৯৮২ সালের ২৪ মার্চ রাষ্ট্রক্ষমতায় আসেন। ১৯৯০ সালের ৬ ডিসেম্বর পদত্যাগ করেন। ১৯৯১ সালে এরশাদ গ্রেফতার হন। ১৯৯১ সালে জেলে অন্তরীণ থাকা অবস্থায় এরশাদ রংপুরের পাঁচটি আসনে বিজয়ী হন। ১৯৯৬ সালের সাধারণ নির্বাচনেও এরশাদ সংসদে পাঁচটি আসনে বিজয়ী হন। ১৯৯৭ সালের ৯ জানুয়ারি জামিনে মুক্ত হন। ২০০১ সালের অষ্টম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে এরশাদের জাতীয় পার্টি ১৪টি আসনে জয়ী হয়। ২০০৬ সালে আওয়ামী লীগের নেতৃত্বাধীন ১৪ দলীয় জোটের সঙ্গে মহাজোট গঠন করেন। ২০০৮ সালের ২৯ ডিসেম্বরের নির্বাচনে তাঁর দল ২৭টি আসনে বিজয়ী হয়। এরপর দশম ও চলতি একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনেও তিনি সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। তিনি চলতি জাতীয় সংসদে বিরোধী দলের নেতা ছিলেন।




Archives
Image
বরিশাল শেবাচিমের সংকট কাটিয়ে উঠতে স্বাস্থ্য বিভাগ কাজ করেছে : সচিব
Image
বরিশালে ‘নো হেলমেট, নো ফুয়েল’ কার্যক্রম বাস্তবায়নে মাঠে পুলিশ
Image
বরিশালসহ ৫ বিভাগে ৪৮ ঘণ্টার হিট অ্যালার্ট জারি
Image
বরিশালে যৌন হয়রানির দায়ে বরখাস্ত হওয়া শিক্ষকের মামলা
Image
বাঘের পর এবার কুমিরের মুখ থেকে বেঁচে ফিরলেন মৌয়াল কুদ্দুস