Current Bangladesh Time
শনিবার নভেম্বর ২২, ২০২৫ ১২:৩৩ অপরাহ্ণ
Latest News
প্রচ্ছদ  » স্লাইডার নিউজ » মেয়র সাদিক’র নতুন আত্মপ্রকাশ ! বরিশাল রাজনীতিতে ফের আলোচনা 
Monday April 13, 2020 , 8:44 pm
Print this E-mail this

রাজনৈতিক মহলে এখন ঘুরে ফিরে আলোচনায় প্রাধান্য পাচ্ছে, সাদিক আবদুল্লাহ আসলেই রহস্যময় রাজনৈতিক পুরুষ

মেয়র সাদিক’র নতুন আত্মপ্রকাশ ! বরিশাল রাজনীতিতে ফের আলোচনা


শাকিব বিপ্লব, অতিথি প্রতিবেদক : পর্দার আড়ালে থেকে প্রকাশ্যে আসলেন বরিশাল সিটি কর্পোরেশনের মেয়র ও নগর আ’লীগের সাধারণ সম্পাদক সেরনিয়াবাত সাদিক আবদুল্লাহ। করোনা ভাইরাস নিয়ে কঠিনতম দুর্যোগের শুরু থেকে তার বর্তমান অবস্থান এবং দৃস্টি কোন নিয়ে স্থানীয় রাজনীতি ও মানুষের মাঝে রহস্যের সৃস্টি করে। প্রশ্ন উঠে তার অন্তর্ধান রহস্যের নেপথ্যের অন্তনিহিত কারন নিয়ে। অবশেষে প্রায় এক মাসকাল পর গতকাল রোববার সকালে তার দেখা মেলে। ওই দিন সকালে করোনা প্রসঙ্গে বরিশাল প্রশাসনের কর্তা ব্যাক্তিদের সাথে প্রধানমন্ত্রীর টেলি-কনফারেন্স অনুষ্ঠানে স্থানীয় ক্ষমতার শীর্ষে ও আলোচনা কেন্দ্রবিন্দুতে থাকা এই নেতা অংশ নেন। এর মধ্যে দিয়ে প্রায় ২৭ দিন পর মেয়র সাদিক আব্দুল্লাহ’র অন্তর্ধান রহস্যের অবসান ঘটলো। সমসাময়ীক অবস্থানগত বিষয় নিয়ে তুমুল আলোচনা-উপলব্ধি করলেও তিনি এই প্রসঙ্গে কোন মন্তব্য করেননি বলে জানা গেছে। বরিশাল রাজনীতির হালচিত্রে তার লোকচক্ষুর অন্তরালে থাকা এবং অপরাপর রাজনৈতিক দল ও প্রশাসানিক মহল করোনা ভাইরাস মুক্ত বরিশাল দেখা ও দরিদ্র জনগোষ্ঠীর পাশে থাকায় এই নেতার অবস্থান ঘিরে রহস্যের সৃষ্টি হয়েছিল। যদিও তার পক্ষ থেকে বরিশাল নগরীতে ত্রাণ তৎপরতা শুরু হয়েছে। কিন্তু মেয়র সাদিক প্রকাশ্যে না আসায় এই বিতক আরোা জোড়ালো রূপ নেয়। গতকাল রবিবার সকালে বরিশাল প্রশাসনের উচ্চ পর্যায়ের কর্মকর্তাবৃন্দ ও সাংসদের সাথে প্রধানমন্ত্রীর টেলি কনফারেন্স অনুষ্ঠানে রহস্যময় চারিত্রক বৈশিষ্টের তরুণ এই রাজনীতিবিদ অংশগ্রহণ কিছুটা হলেও তার অন্তর্ধান রহস্যের কিনারা খুঁজে পাওয়া গেলো। সকালে অনুষ্ঠিত বরিশাল জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে এই অনুষ্ঠানে অংশ দিতে তাকে কালিবাড়ি সড়কের বাড়ি থেকে বের হতে দেখা যায় বেশ ফুরফুরে মেজাজে। সর্বশেষ গত ১৭ মার্চ মুজিব বর্ষের অনুষ্ঠানমালার শেষ দিনের সন্ধ্যা রাতে এই রাজনীতিবিদকে উৎফুল্লা দলীয় নেতাকর্মী ব্যাস্টিত অবস্থায় সিটি কর্পোরেশনের সম্মুখের মঞ্চে দেখা গিয়েছিলো। এরপর পর দিনেই করোনা ভাইরাস নিয়ে তাবদ দুনিয়া কেঁপে ওঠার সাথে সাথে গোটা দেশসহ বরিশালে আতঙ্ক-উদ্বেগ তৈরি হয়। যা আরো ভয়াবহ রূপ নিচ্ছে। পরিস্থিতি মোকাবেলায় প্রথম পদক্ষেপ গণসচেতনতা তৈরিতে স্থানীয় প্রশাসন ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর পাশাপাশি রাজনৈতিক দল সমূহকে মাঠে নামতে দেখা গেছে। নিজ নিজ আঙ্গিক থেকে সংশ্লিষ্ট মহল ব্যাপক প্রচারণা ও নিরাপত্তামূলক হেন্ড স্যানিটেসন বিতরণসহ নানা পদক্ষেপ গ্রহণে অগ্রসর হয়। দ্বিতীয় ধাপে চলছে ত্রাণ বিতরণ তৎপরতা। এ নিয়ে রাজনৈতিক মহলের মধ্যে এক ধরণের প্রতিযোগিতা বা ইমেজ তৈরির প্রেক্ষাপট খুঁজতে দেখা যায়। একমাত্র বরিশাল জেলা ও নগর আ’লীগ এক্ষেতে নিরব ও নিস্ত্রিয়তায় নেতাকর্মীরা অদৃশ্য হয়ে যাওয়ায় নানা মহলে ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়ার জন্ম নেয়। বিশেষ করে নগরবাসীর মাঝে ক্ষোদক্তির অবতারনা হয় মেয়র সাদিক আবদুল্লাহকে ঘিরে। বর্তমান সময়ে মাঠে না থাকায় কারণই হচ্ছে বিতর্কের মূল ইস্যূ। কি কারণে তিনি অদৃশ্যে চলে গেলেন, এবং কোথায় আছেন তা নিয়ে ওঠে প্রশ্ন। তার অবস্থান নিয়ে একরকম রহস্যের সৃষ্টি করে। এ নিয়ে পরস্পর বিরোধী তথ্য পাওয়া যায়। তার নিকট অনুসারীরা যে দাবি করেছিল তা নিয়ে ভিন্নমত দেখা দেয়। কারো বক্তব্য ছিল, করোনা ভাইরাস সংক্রমিত হওয়ার সম্ভাবনায় সতর্কতামূলক তিনি বরিশাল ক্লাবের একটি কক্ষে হোম-কোয়ারেন্টিনে আশ্রয়ের ন্যায় সেখানে অবস্থান করছেন। অপর পক্ষের দাবি ছিলো, তার নিজ বাড়িতে রয়েছেন। আরেক ধাপ এগিয়ে গিয়ে তার ঘনিষ্ঠজনদের ভাষ্য ছিলো, সাদিক আব্দুল্লাহ তার গ্রামের বাড়ি আগৈলঝাড়া উপজেলার সেরাল গ্রামে সেরনিয়াবাত পরিবারের সাথে রয়েছেন। যে নেতা মাঠে থাকেন অগ্রভাগে, নানা অনুষ্ঠানাদিতে ব্যতিক্রম কিছু চমক দেখান, সেই সাদিক আবদুল্লাহ এই দূর্যোগে লোকচক্ষুর অন্তরালে চলে যাওয়ায় বিষয়টি কোন মহলেই সহজভাবে নেয়নি। সমালোচনার তীর ছুরে দেয় তার বর্তমান দৃষ্টিভঙ্গির দিকে। তুমুল বিতর্কের মাঝে নিজ দল বা সেরনিয়াবাত পরিবারের পক্ষ থেকে তার অদৃশ্য থাকার বিষয়াদি নিয়ে আনুষ্ঠানিক কোন বক্তব্য বা তার অবস্থাগত কারণ ব্যাখ্যা না দেয়ায় রহস্যের ডালপালা আরো বিস্তৃতি ঘটে। একটি নির্ভরযোগ্য দল ঘনিষ্ঠ সূত্র জানায়, তিনি মুজিব বর্ষের অনুষ্ঠান শেষে করোনা ভাইরাস সংক্রমন আতঙ্ক এবং পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণে বরিশাল ক্লাবে নিরিবিলি একাকি অবস্থান নিয়েছিলেন। দুই একজন ব্যতিত কেউ তার এই অবস্থান সম্পর্কে নিশ্চিত হতে পারেছিলেন না। দেখা যায়, খোদ তার অনুসারী দলীয় নেতাকর্মীরা বিস্মিত হয় নেতার অন্তর্ধানে। এধরণের অদৃশ্য থাকার রহস্য নিয়ে বিতর্ককে আমলে না নিলেও মিডিয়ায় শিরোনাম হওয়ায় চার দিনের মাথায় নিরবে সাদিক আবদুল্লাহ কালিবাড়ি সড়কে বাসায় ফিরে আসেন। নিজগৃহে ফিরে আসলেও তিনি দেখা সাক্ষাত বন্ধ এবং কিভাবে আছেন তা নিয়ে বাড়ির কেয়ারটিকারও অজানা ভাব প্রকাশ করে। তার বাড়ির ভেতর ও বাহিরে সবসময় থাকা পুলিশি প্রটকল প্রত্যাহার করে নেয়ায় কেউ কেউ সন্দেহের চোঁখে দেখছিল এই ভেবে যে, তার পরিবারের কাছে যুক্তরাষ্ট্রে চলে গেলেন কি না? এসব বিতর্ক টপকে মেয়র সাদিক আবদুল্লাহ দু:স্থ বা নিম্ন আয়ের মানুষকে অন্তত খাদ্য সামগ্রী দিয়ে বাঁচিয়ে রাখতে ত্রাণ সহয়তা দেয়া শুরু করে। গত এক সপ্তাহ ধরে তার এই কর্মসূচি শুরু হওয়ার পর নিশ্চিত হওয়া যায় তিনি কালিবাড়ি সড়কের বাসভবনে রয়েছেন। সেখানে ত্রাণ সহয়তা দিতে দিন-রাত কর্মরত অনুসারীরা ও তার নিকটতম রাজনৈতিক সহচর নিরব হোসেন টুটুল ব্যস্ত থাকায় সেই অনুমান আরো বদ্ধমূল হয়। এছাড়া বেশ কয়েকটি সূত্র আভাস দেয় যে, মেয়র সাদিক গভীর রাতে ওয়ার্ড ভিত্তিক ত্রাণ কার্যক্রম তদারকি করতে নিজেই প্রায় উপস্থিত হন। কিন্তু এমনভাবে নিরাপত্তামূলক পোশাকে আবৃত ও মাথায় হেলমেট থাকায় অনেকেই আঁচ করতে পারেন না তার পাশেই নগর পিতা সেই সাদিক আবদুল্লাহ দন্ডয়মান রয়েছেন। গত চার দিন পূর্বে সরকারের সর্বচ্চ পর্যায় থেকে জানানো হয় আজ রবিবার সকালে করোনা দূর্যোগে বরিশাল পরিস্থিতি নিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা স্থানীয় প্রশাসনের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাদের সাথে টেলি-কনফারেন্সে মতবিনিময় করবেন। একই সময় বরিশাল বিভাগ সহ খুলনা বিভাগের মোট ১৬ জেলা প্রশাসনের কর্মকর্তাদের সাথে আলোচনায় প্রধানমন্ত্রী ঢাকা থেকে তার বক্তব্য সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে তুলে ধরবেন। এ খবর মিডিয়ায় আগাম চলে আসায় রাজনীতিক ঘরোনায় তাকে দেখতে নতুন করে উৎসুক প্রশ্নে আগ্রহের প্রেক্ষাপট তৈরি হয় এই অনুষ্ঠানে মেয়র সাদিক’র অংশগ্রহণ নিয়ে। অধিকাংশের মন্তব্য বয়সে তরুণ হলেও রাজনীতিতে কণ্ঠকময় পথ পাড়ি দিয়ে স্বল্পসময়ে সঠিক গন্তব্যে পৌঁছানো সাদিক আবদুল্লাহ অন্তত প্রধানমন্ত্রীর অনুষ্ঠানে বাহিরে তিনি থাকবেন না, আজ রবিবার সকালে তিনি ঠিকই প্রকাশ্যে আসছেন। সেই ধারণাই সত্য হলো, ঘটলোই তাই। সকালেই দেখা গেছে মেয়র সাদিক আবদুল্লাহ নিজ বাসা থেকে বেশ কয়েকজন অনুসারী নিয়ে গাড়িতে চেপে বেরিয়ে আসলেন। তার এই আত্মপ্রকাশ যেনো কালো মেঘে ঢেকে থাকা আকাশে হঠাৎ ঝালকানো তাঁরার অববয় নতুন এক সাদিক আবদুল্লাহকে দেখা গেলো।
হাস্যোজ্জ্বল এই নেতা গাড়ি থেকে নেমেই সরাসরি বরিশাল জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে টেলি-কনফারেন্স রুমে প্রবেশ করেন। সেখানে উপস্থিত থাকা একটি সূত্র জানায়, এই অনুষ্ঠানে মেয়র আসছেন তা আগেভাগেই জানানো হয়েছিল। টেলি-কনফারেন্সে বরিশালে করোনা পরিস্থিতির সর্বশেষ খবরাখবর জানতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা প্রশ্ন রাখেন। ওই সূত্র জানায় প্রধানমন্ত্রী সাথে বরিশাল পরিস্থিতির সর্বশেষ চিত্র উপস্থাপন এবং সার্বিক বিষয় নিয়ে মতবিনিময় করেন জেলার শীর্ষ দুই কর্মকর্তা জেলা প্রশাসক এসএম অজিয়র রহমান ও মেট্রোপুলিশ কমিশানর মো. শাহাবুদ্দিন খান। এ সময় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বরিশালের করোনা দূর্যোগ মোকাবেলায় প্রশাসনিক পদক্ষেপ সমূহের খবর তার কাছে রয়েছে জানিয়ে কিছুটা সন্তুষ্টি প্রকাশ করেন। এরপর আগামীর করোনিয় দিক সমূহ নির্দেশনা দেন। এক পর্যায়ে কিছুটা কঠোর ভাষায় সতর্ক করেন এই দূর্যোগ মুহূর্তে কারো টালবাহানা তিনি সহ্য করবেন না। স্বাস্থ্যসেবা খাতের দিকে নজর দেয়ার পাশাপাশি ত্রাণ সামগ্রী অথবা নির্ধারিত ১০ টাকা ধরে সরকারি চাল লুটপাটকারীদের বিরুদ্ধে কঠোর ভূমিকা নেয়ার তাগিদ রাখেন। পাশাপাশি সর্ব সাধারণকে সামাজিক দূরত্ব তৈরি করে নিরাপদে রাখতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে নির্দেশ দেন। দীর্ঘ প্রায় এক ঘন্টার কাছাকাছি সময় প্রধানমন্ত্রীর এই টেলি-কনফারেন্সে বিভাগীয় কমিশনার মো. ইয়ামিন চৌধুরী, পুলিশের রেঞ্জ ডিআইজি মো. শফিকুল ইসলাম, র‌্যাব-৮ এর পরিচালক আতিকা রহমান উপস্থিত ছিলেন। রাজনৈতিক ব্যক্তিবর্গের মধ্যে বরিশাল সদর আসনের সাংসদ ও পানি সম্পদ প্রতিমন্ত্রী জাহিদ ফারুক শামীম, হিজলা-মেহেন্দিগঞ্জ আসনের আ’লীগের দলীয় সাংসদ পঙ্কজ নাথ, বানারীপাড়া-উজিরপুরের সাংসদ শাহে আলম এবং বরিশাল সিটি কর্পোরেশনের মেয়র সেরনিয়াবাত সাদিক আবদুল্লাহ এই অনুষ্ঠানে অংশ নেন। ওই সূত্রটি নিশ্চিত করে, টেলি-কনফারেন্সে ব্যতিক্রম ছিলেন মেয়র সাদিক, তার ভূমিকা ছিল নিরব। ভাবসাবে ধারণা করা হচ্ছিল তিনি কিছু একটা অনুধাবন করছেন, যা পরে বাস্তবায়ন করে চমক দেখাবেন। কারন এধরণের অতীত উদাহরণ রয়েছে। অবশ্য প্রধানমন্ত্রীর এই কনফারেন্স শেষে সেখানে উপস্থিত প্রশাসনিক ও রাজনৈতিক ব্যাক্তিবর্গ সকলে একত্রিত হয়ে ফের সংক্ষিপ্ত আকারে নিজেরা বৈঠক করেন। যানা গেছে, ঐ বৈঠকে প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনা বাস্তবায়ন ও সার্বিক পরিস্থিতি মোকাবেলায় আগামীর পদক্ষেপ নিয়ে আলোচনায় মেয়র সাদিক আব্দুল্লাহ নিজের অভিমত ব্যক্ত করেন। প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, দূর্যোগ প্রাক্কালে এই টেলি-কনফারেন্স বরিশাল প্রেক্ষাপটে খুবই গুরুত্ববহন করে। বিশেষ করে প্রধানমন্ত্রীর কাছ থেকে গুরুত্বপূর্ণ কিছু দিক-নির্দেশনা এসেছে, যা বাস্তবায়নে করোনা দূর্যোগ প্রতিরোধে সহায়ক হবে বলে অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণকারী সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের আশাবাদ ব্যক্ত করতে শোনা গেছে। এদিকে সকালে টেলি-কনফারেন্সে প্রধানমন্ত্রী নির্দেশনার পাশাপাশি অনুষ্ঠানে মেয়র সাদিকের ভূমিকা কেমন হবে, তা নিয়ে বিভিন্ন মহলে আগ্রহের সৃষ্টি করে। তার চেয়ে বেশি পুলকিত হয় এই নেতার অন্তর্ধান রহস্যের অবসন ঘটায়। রাজনৈতিক মহলে এখন ঘুরে ফিরে আলোচনায় প্রাধান্য পাচ্ছে, সাদিক আবদুল্লাহ আসলেই রহস্যময় রাজনৈতিক পুরুষ হিসেবে বিবেচনায়। এই অভিমত স্থানীয় রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের।




Archives
Image
সংসদ নির্বাচন ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে অনুষ্ঠিত হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
Image
বরিশালে সড়কের পাশে থাকা বাসে আগুন
Image
যুবদল নেতা কিবরিয়াকে হত্যা : বেরিয়ে এলো চাঞ্চল্যকর তথ্য
Image
শেখ হাসিনার রায়কে কেন্দ্র করে মিষ্টি বিতরণে সংঘর্ষ : বরিশালে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু
Image
মৃত্যুদণ্ডের রায় শুনে যা বললেন শেখ হাসিনা