তবুও! কখনো অনিচ্ছার ক্লান্তি আমার দেহটি এলিয়ে দেয় রাত্রির শরীরে,
আমি জেগে উঠি আতংকে!
করোনা পজেটিভ কেউ বুঝি ছুয়ে দিলো পাছে
সত্যি কি রেহাই পাবো জমদূতের হাত থেকে?
নাকি আগামী সূর্যদয়ের পরে কিংবা গোধূলির পূর্বে
আমার দেহটিও গড়িয়ে দিবে কাঠের গুড়ির মতো,
তিন মিটার দূরত্বে দাড়িয়ে মৃত্যু ভয়ে কম্পিত হৃৎপিন্ড
আর অনিচ্ছার দৃষ্টি নিয়ে দ্বায়িত্ব পালনে প্রতিজ্ঞাবদ্ধ সৈনিক ভাই।
তিনিও পিছু ফিরবে নিশ্চিত হয়ে!
যখন দেহটি আমার স্থির হবে
নগরীর জনমানবহীন এলাকায় শতশত লাশের ভীড়ে
কিন্তু আমি চাই না এমন ভাবে চলে যেতে,
আমি চাই না এমন মৃত্যুকে আলিঙ্গন করতে।
যে মৃত্যু পরোয়ানার বহু পূর্বে স্বজন পালাবে দূরে
প্রিয়জন থাকবে না পাশে এমন মৃত্যু আমি চাই না,
হে আল্লাহ এমন মৃত্যু আমরা কেউ চাই না।