Current Bangladesh Time
মঙ্গলবার জুলাই ১, ২০২৫ ৯:১৮ অপরাহ্ণ
Latest News
প্রচ্ছদ  » স্লাইডার নিউজ » সারাহ গিলবার্ট’র হাত ধরে এবার করোনামুক্ত হতে পারে বিশ্ব 
Saturday April 25, 2020 , 12:20 am
Print this E-mail this

অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের ভ্যাকসিনোলজির প্রফেসর হিসেবে দায়িত্বে আছেন সারাহ গিলবার্ট

সারাহ গিলবার্ট’র হাত ধরে এবার করোনামুক্ত হতে পারে বিশ্ব


মুক্তখবর ডেস্ক রিপোর্ট : ব্রিটেনে আবিষ্কৃত করোনাভাইরাসের একটি ভ্যাকসিন বৃহস্পতিবার (২৪ এপ্রিল) মানবদেহে প্রয়োগ করা হয়েছে। এই ভ্যাকসিন এর আগে অন্যান্য প্রাণীর শরীরে প্রয়োগ করে করোনাভাইরাস নির্মুলে ৮০ ভাগ সফলতা পাওয়া গিয়েছিল। বিশ্বব্যাপী আবিষ্কৃত ডজনখানেক ভ্যাকসিনের মধ্যে অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয় ল্যাবের এই ভ্যাকসিন নিয়ে সবচেয়ে বেশি আশাবাদী বিজ্ঞানীরা। তার একটি কারণ হচ্ছে এই ভ্যাকসিন যিনি আবিষ্কার করছেন সারাহ গিলবার্ট, এর আগে ইবোলা ও ম্যালেরিয়ার ভ্যাকসিন আবিষ্কার করে সফলতা পেয়েছিলেন।যার কারণে বিশ্ববিখ্যাত বিজ্ঞানী পরিচিতি রয়েছে তার। অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের ভ্যাকসিনোলজির প্রফেসর হিসেবে দায়িত্বে আছেন সারাহ গিলবার্ট। চীনের উহানে করোনাভাইরাস ছড়িয়ে পড়ার পরপরই চলতি বছরের শুরুতে সারাহ গিলবার্ট তার টিম নিয়ে ভ্যাকসিনের গবেষণা কাজে নেমে পড়েন। তার গবেষণার উদ্যোগের খবর শুনে ব্রিটিশ স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় তাকে ২ মিলিয়ন পাউন্ড তাৎক্ষণিক বরাদ্দ দেয়। যার ফলে খুব দ্রুত সময়ের মধ্যে তিনি ভ্যাকসিন প্রস্তুত করে ঘোষণা দিতে পেরেছেন। অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের ভ্যাকসিনোলজির প্রফেসর সারাহ গিলবার্ট তার এই গবেষণা নিয়ে খুবই আশাবাদী। তিনি সিএনএনকে দেয়া সাক্ষাতকারে বলেন, আমি এই ভ্যাকসিনের ব্যাপারে ৮০ ভাগ আশাবাদী। কারণ আমি এর আগে অন্যান্য প্রাণীদেহে ভ্যাকসিনটি প্রয়োগে সফল হয়েছি। এবার মানবদেহে প্রয়োগ করে ইতিবাচক ফল আসলে প্রাথমিকভাবে এ ভ্যাকসিনের ১০ লাখ ডোজ বানাবো আমরা। যুক্তরাজ্যের স্বাস্থ্যমন্ত্রী ম্যাট হেনকক বিবিসিকে এক সাক্ষাতকারে বলেন, ভ্যাকসিন তৈরির প্রক্রিয়াটি হলো-একটি ‘ট্রায়াল এন্ড অ্যারর’ প্রক্রিয়া। বারবার পরীক্ষা করে ভুলগুলো চিহ্নিত করে ভ্যাকসিন নিখুঁত করা হয়। সাধারণ সময়ে একটি ভ্যাকসিন তৈরি করতে গবেষকদলের জন্য বছরখানেক সময় লাগে। কিন্তু সারার গবেষণায় তেমন হয়নি। আমি খুবই গর্বিত যে, তার নেতৃত্বাধিক গবেষকরা এত কম সময়ে এত দূর এসেছেন। বিজ্ঞানীদের গবেষণা নকশা অনুসারে মে মাসেই ভ্যাকসিনটির ফলাফল বুঝে যাওয়া যাবে। এই প্রক্রিয়ায় পরবর্তী কার্যক্রম এগোলে সেপ্টেম্বর নাগাদই বাজারে মিলে যেতে পারে প্রাণঘাতী করোনাভাইরাসের টিকা। প্রতিবেশী ভারতের একটি সংস্থা এই প্রতিষেধক উৎপাদনের অংশীদার, সে খবরটি নিশ্চয়ই বাংলাদেশের মানুষকে আরও আশাবাদী করবে।




Archives
Image
গুমের শিকার বাবার সন্তানের কান্নায় কাঁদলেন তারেক রহমান
Image
বরিশালে চালের দাম বাড়ায় মানববন্ধন
Image
স্বৈরাচার প্রথম পাতা মেলার আগেই যেন তাকে ধরে ফেলা যায় : প্রধান উপদেষ্টা
Image
বরিশাল বিএম কলেজের প্রশাসনিক ভবনে তালা
Image
আসিফ মাহমুদের অস্ত্রের লাইসেন্স নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা