ভাঙ্গন রোধ ও প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহনে নেই কোন তদবীর
বরিশালে আতংক নিয়েই মসজিদে নামাজ পড়েন মুসল্লিরা
রাসেল কবির, অতিথি প্রতিবেদক : বরিশালের ভাষানচর লঞ্চঘাট সংলগ্ন চৌধুরী বাড়ি জামে সমজিদ নিয়ে মুসুল্লীরা আতংকে রয়েছে। কখন জানি নদী গর্ভে বিলিন হয়ে যাবে ধর্ম প্রান মুসুল্লীদের নামাজ আদায় করার স্থানটি। ভাষানচর লঞ্চ ঘাটের একাধিক মুসুল্লীগনেরা বলেন, আল্লাহর অশেষ রহমত আছে এই মসজিদটি র্দীঘ বছর যাবৎ নদীর পাড়ে আছে নদী হতে দূরত্ব ১০০ গজ হতে পারে। কয়েক বছর পূর্বে বালুর বস্তা নদীতে ফেলানো হয়েছে পাশাপাশি নদী ভাঙ্গন ঠেকানোর জন্য বাঁধ দেওয়া হয়েছে। বাঁধের কারণে কিছুটা ভাঙ্গন রোধ হলেও আতংক কাটেনী মুসুল্লীগনদের। এই মসজিদে অসংখ মুসুল্লীদের নামাজ আদায়ের সমগম ঘটে। লঞ্চ ঘাটে প্রায় ২০ টি দোকান এবং অটো বাইক ও মটর বাইকের ষ্ট্রান। এছাড়া রয়েছে ভাষানচর ইউনিয়ন পরিষদ অনেকেই নামাজ আদায় করছে চৌধুরী বাড়ি জামে মসজিদে। বিশেষ করে ঢাকা গামী নৌ-যান লঞ্চ বিকাল ৫ ঘটিকায় ছেড়ে যাওয়ার পূর্বে আছরের নামাজ আদায় করে লঞ্চের যাএী ও ষ্টাফরা। নদীর পাশ কোন রকম বাঁধ দিয়ে রাখা হলেও ভাঁধ নড়বড়ে করে তুফানের আঘাতে। যে কোন সময় বাঁধ ভেঙ্গে অথবা ছুঁটে গেলে কয়েক মিনিটের মধ্যে নদী গর্ভে চৌধুরী বাড়ি জামে সমজিদ, ইউপি পরিষদ সহ ব্যবসা প্রতিষ্ঠান। স্থানীয়দের অভিযোগ রয়েছে ভাষানচর ইউনিয়নের রাজনৈতিক নেতবৃন্দ ও জনপ্রতিনিধি বৃন্দরা আমলে নিচ্ছে না। নদী ভাঙ্গনের ফলে বিষয়টি গুরুত্বপূর্ন সহকারে বিভিন্ন দপ্তরে অনুলিপি প্রদান করে ভাঙ্গন রোধ ও প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহনের তদবীর করছে না বলে জানায়।