চির অটুট থাকুক তাদের এই বন্ধন, এমনটাই প্রত্যাশা গোটা বরিশালবাসীর
হাসানাত-আমু’র ভালবাসায় নেতা-কর্মীদের মাঝে উচ্ছ্বাস
মুক্তখবর ডেস্ক রিপোর্ট : মন্ত্রীর পদ মর্যাদায় পার্বত্য শান্তি চুক্তি বাস্তবায়ন পরিবীক্ষণ কমিটির আহ্বায়ক করায় আবুল হাসানাত আবদুল্লাহকে গতকাল সংবর্ধনা দেয়া হয়। সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে শিল্পমন্ত্রী আমির হোসেন আমু আবুল হাসানাত আবদুল্লাহকে আলিঙ্গন করে কপালে চুমো খান। দক্ষিনাঞ্চলের রাজনৈতিক অভিভাবক আমির হোসেন আমু এবং আবুল হাসানাত আব্দুল্লাহর ভালবাসার আলিঙ্গনে তখন নেতা-কর্মীরাও উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেন। আ.লীগের প্রবীণ এ দুই নেতার গভীর ভালবাসায় সিক্ত প্রকাশ দেখে উপস্তিত নেতা-কর্মীদেরও মাঝে ভালবাসার আবেশ ছড়িয়ে পরে। এ ভালবাসা জনম জনমের। সম্পর্কের দিক থেকেও আমির হোসেন আমু ও আবুল হাসানাত আবদুল্লাহর আত্মীয়্। দুজনই জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের একনিষ্ঠ আদর্শের সৈনিক। আবুল হাসানাত আবদুল্লাহ বঙ্গবন্ধুর ভাগ্নে। আমির হোসেন আমুও বঙ্গবন্ধুর আত্মীয়। দীর্ঘদিনের পূরনো ভালবাসা প্রকাশ নতুন করে উজ্জেবিত করেছে নেত-কর্মীদের। আবুল হাসানাত আবদুল্লাহকে পূর্ন মন্ত্রীর পদমর্যাদায় পার্বত্য শান্তিচুক্তি বাস্তবায়ন পরিবীক্ষণ কমিটির আহ্বায়ক নির্বাচিত করায় গতকাল বৃহস্পতিবার বরিশাল বিমান বন্দরে একে অপরকে জড়িয়ে ধরে ভালসাবাকে প্রকাশ করেন। এ সময় শিপ্লমন্ত্রী আমির হোসেন আমু আবুল হাসানাত আবদুল্লাহকে জড়িয়ে ধরে আলিঙ্গন করে কপালে চুমো খান। নেতা-কর্মীরা তাদের দুজনের মধ্যে গভীর ভালবাসা দেখে মুগ্ধ হন। তারা বলেন, এতো গভীর ভালবাসা তাদের মধ্যে লুপ্ত ছিল, এটা কল্পনাতিত। তাদের দুজনের মধ্যে যে গভীর সম্পর্ক রয়েছে তা রাজনৈতিক অঙ্গনে ব্যাপক সারা ফেলবে। পাশাপাশি রাজনীতির মাঠে একনিষ্ঠ হয়ে কাজ করলে দক্ষিণাঞ্চল হবে আওয়ামী লীগের অন্যতম ঘাঁটি। চির অটুট থাকুক তাদের এই বন্ধন, এমনটাই প্রত্যাশা গোটা বরিশালবাসীর। পরে আবুল হাসানাত আবদুল্লাহকে ব্যাপক সংবর্ধনা প্রদান করা হয়। এদিকে বরিশাল জেলা ও মহানগর আওয়ামী লীগের উদ্যোগে জমকালো আয়োজনের মাধ্যমে সংবর্ধনা প্রদান করেন।