Current Bangladesh Time
শুক্রবার জুলাই ৪, ২০২৫ ৮:৪৫ পূর্বাহ্ণ
Latest News
প্রচ্ছদ  » স্লাইডার নিউজ » ভোলায় দাদিকে বিয়ে করলেন নাতি, দেনমোহর ৭ লাখ টাকা 
Friday June 2, 2023 , 5:49 pm
Print this E-mail this

শুনেছি, জোর করে কেউ কাউকে বিয়ে করেনি-ওসি, শশীভূষণ থানা

ভোলায় দাদিকে বিয়ে করলেন নাতি, দেনমোহর ৭ লাখ টাকা


মুক্তখবর ডেস্ক রিপোর্ট : ভোলায় ৭ লাখ টাকা দেনমোহরে দাদিকে বিয়ে করেছেন মো: মিরাজ (২৩) নামে এক যুবক। ভোলার চরফ্যাশন উপজেলার শশীভূষণ থানার হাজারীগঞ্জ ইউনিয়নে ঘটনাটি ঘটে। পরে বিষয়টি ছড়িয়ে পড়লে তাদের এক নজর দেখার জন্য বুধবার (মে ৩১) থেকে শাহে আলম ব্যাপারী বাড়িতে ভিড় করছেন উৎসুক মানুষ। জানা যায়, মিরাজের দাদা শাহে আলম ব্যাপারী ৩টি বিয়ে করেন। সামসুন্নাহার বেগম (৪২) দাদার তৃতীয় স্ত্রী। মিরাজ দাদার প্রথম স্ত্রীর নাতি। প্রতিটি স্ত্রীকেই শাহে আলম আলাদা করে বাড়িঘর ও জমি করে দিয়েছেন। দেড় বছর আগে শাহে আলম মারা যান। এরপর ৩ সন্তানের জননী সামসুন্নাহার একা হয়ে পড়েন। তাকে দেখাশোনার দায়িত্ব নেন মিরাজ। প্রায় সময় দাদির বাড়ি যাতায়াত করতে থাকেন তিনি। এতে স্থানীয়রা তাদের নিয়ে বাজে মন্তব্য করতে থাকেন। এ কারণে মিরাজ ও সামসুন্নাহার ২১ মে ভোলা গিয়ে নোটারি পাবলিকের মাধ্যমে ৭ লাখ টাকা দেনমোহরে বিয়ে করেন। সেদিনই তারা কাজির মাধ্যমে ফের বিয়ে করেন। এ প্রসঙ্গে মিরাজ বলেন, কে কী বললো সেটা দেখার বিষয় নয়। আমি কোনো পাপ করিনি, বিয়ে করেছি। বর্তমানে আমাদের সংসার সুখের। সামসুন্নাহার বেগম বলেন, আমাদের দু’জনের সিদ্ধান্তেই ভোলায় গিয়ে বিয়ে করেছি। তবে মিরাজের বাবা-মা আমাদের বিয়ে নিয়ে একটু অসন্তুষ্ট। কিন্তু ঝামেলা নেই। বিয়ের পর মিরাজ আমার বাড়িতেই আছে। আমাদের সংসার ভালোই চলছে। এছাড়া মিরাজ মাছ ধরে। এতেই চলে যাবে। এ বিষয়ে শশীভূষণ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো: মিজানুর রহমান পাটওয়ারী বলেন, বিষয়টি শুনেছি। জোর করে কেউ কাউকে বিয়ে করেনি বলে আমরা প্রাথমিকভাবে জেনেছি। অভিযোগ পেলে তদন্ত সাপেক্ষে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।




Archives
Image
বরিশাল সিটি কর্পোরেশনের সাবেক মেয়র সহ ১৯ কর্মকর্তাকে দুদকের তলব
Image
প্রয়োজনীয় সংস্কার ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি : নাহিদ
Image
বরিশালে পুলিশের বিভিন্ন কার্যক্রম পরিদর্শনে আইজিপি
Image
সড়ক দুর্ঘটনায় পা হারানো সাগরের পাশে বরিশাল জেলা প্রশাসক
Image
মূলধারার গণমাধ্যমও ভুয়া তথ্যের ‍উৎস : প্রধান উপদেষ্টা