Current Bangladesh Time
সোমবার মার্চ ২৪, ২০২৫ ১০:০৯ পূর্বাহ্ণ
Latest News
প্রচ্ছদ  » স্লাইডার নিউজ » বরিশালের বানারীপাড়া আওয়ামীলীগের রাজনীতির হালচাল 
Sunday November 19, 2017 , 5:38 pm
Print this E-mail this

জনপ্রিয় ও কর্মীবান্ধব এবং নির্বাচনী এলাকার নেতা মনোনয়ন দেয়া হয় সেক্ষেত্রে সফলতা আসবে

বরিশালের বানারীপাড়া আওয়ামীলীগের রাজনীতির হালচাল


মোঃ আনিছুর রহমান মিলন, অতিথি প্রতিবেদক : সোনার বাংলা গড়ার স্বপ্ন নিয়ে শেখ মুজিবুর রহমান ১৯৪৮ সালে ছাত্রলীগের সংগঠন প্রতিষ্ঠা করে। ছাত্রলীগ প্রতিষ্ঠা করার পর থেকে শেখ মুজিব দুই বাংলায় ছাত্র,শিক্ষক,দিনমজুর,পেশাজীবী,ব্যবসায়ী সব ধরনের মানুষের সাথে যোগাযোগ করতে থাকে এবং জনমত তৈরি করতে থাকেন।১৯৪৯ সালে আওয়ামীলীগ প্রতিষ্ঠা করে স্বাধীন সার্বভৌম দেশ প্রতিষ্ঠার লক্ষে সারাদেশ ব্যাপী তৃণমূল পর্যায়ে কমিটি করা শুরু করে। পাকিস্তানী শাসকগোষ্ঠী যখন ভাষার প্রশ্নে উর্দুকে রাষ্ট্র ভাষা ঘোষণা করলে শেখ মুজিব তখনই বাংলার ছাত্র জনতাকে সম্মিলিত করে এর তীব্র প্রতিবাদ করেন এবং ১৯৫২ সালে ২১ ফেব্রুয়ারী ১৪৪ ধারা ভঙ্গ করে ঢাকার রাজপথে মিছিল বের করেন এবং অনেক লোক অত্মাহুতী দেন।এরপর থেকে শুরু হয় আলাদা রাষ্ট্রের সংগ্রাম।এরপর ১৯৫৪,৫৮,৬২,৬৬ ও ৬৯ সালের গণঅভ্যুথানের মধ্য দিয়ে পাকিস্তান শাসকগোষ্ঠী সাধারণ নির্বাচন দিতে বাধ্য হয়।১৯৭০ সালের সাধারণ নির্বাচনে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমানের নেতৃত্বাধীন আওয়ামীলীগ নিরঙ্কুশ সংখ্যা গরিষ্ঠতা অর্জন করেও ক্ষমতায় বসতে পারেনি।১৯৭১ সালের ৭ মার্চ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমান রেসকোর্স ময়দানে এক ঐতিহাসিক ভাষণের মাধ্যমে ঘোষণা করেন এবারের সংগ্রাম আমাদের মুক্তির সংগ্রাম,এবারের সংগ্রাম আমদের স্বাধীনতার সংগ্রাম।১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ দিবাগত রাতে নিরস্র ঘুমন্ত বাঙ্গালির উপর পশ্চিম পাকিস্তানের সেনাবাহিনী ঢাকায় নির্বিচারে হত্যাযজ্ঞ শুরু করে এবং বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমানকে গ্রেফতার করেন।বঙ্গবন্ধু মুজিব গ্রেফতার হওয়ার পূর্বেই বাংলাদেশকে স্বাধীন ও সার্বভৌম রাষ্ট্রের ঘোষণা দিয়ে বিদেশী রাষ্ট্রের প্রতি বাংলাদেশকে সাহায্যের জন্য অনুরোধ জানান।সারা দেশব্যাপী শুরু হয় মুক্তিযুদ্ধ।দীর্ঘ নয় মাস মুক্তি সংগ্রামের মধ্যে দিয়ে ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর পাকিস্তানী হানাদারদের আত্মসমর্পণের মধ্যে দিয়ে বিশ্বের মানচিত্রে বাংলাদেশ নামে এক নতুন রাষ্ট্রের সৃষ্টি হয়।সারাদেশ ব্যাপী শুরু হয় আওয়ামীলীগের নেতৃতে দেশের উন্নয়ন কার্যক্রম।বরিশাল জেলার বানারিপাড়ায় ও আওয়ামীলীগের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি অধ্যক্ষ সৈয়দ আমিনুল ইসলাম জাকির স্যারের নেতৃতে মুজিবাদ্রসের কর্মীরা কাজ করেন।সে সময় জাকির স্যারের সাথে যারা ছিল তাদের মধ্যে খবির উদ্দিন মোল্লা,আঃ আজিজ তাং,মকবুল মল্লিক,শাজাহান তাং,এম ওসমান গনী,মালেক স্যার, সোলেমান আকন,ওয়ালিউল্লাহ মাস্টার,এনায়েত মেম্বর,আঃ মজিদ হাওলাদার,গোলাম সালেহ মঞ্জু মোল্লাসহ আরো অনেকে।পরবর্তীতে খবির উদ্দিন মোল্লা ও মকবুল মল্লিক বি এন পি তে যোগ দেয়।১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট জাতির জনক বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যার মধ্য দিয়ে শুরু হয় বাংলাদেশের অপরাজনীতি।জিয়াঊর রহমান অবৈধভাবে ক্ষমতা দখল করেন।দেশে শুরু হয় হত্যা ক্যুর রাজনীতি।১৯৭৯ সালে জিয়াউর রহমান জাতীয় সংসদ নির্বাচন দেন।বানারিপাড়া স্বরূপকাঠি থেকে আওয়ামীলীগের নৌকা প্রতীক নিয়ে নির্বাচন করেন জাকির স্যার।তার প্রতিদ্দ্বন্দ্বী প্রার্থী ছিলেন বি এন পি দলীয় শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হকের একমাত্র পুত্র এ কে ফায়জুল হক।সে নির্বাচনে ভোট চুরির মাধ্যমে ফায়জুল হকে নির্বাচিত ঘোষনা দেয়া হয়।তৎকালীন সময়ে বানারিপাড়া আওয়ামীলীগের কান্ডারী অধ্যক্ষ সৈয়দ আমিনুল ইসলাম জাকির স্যার ছাড়া থানা পর্যায়ে যারা নেতৃত্ব দিয়েছিলেন,তাদের মধ্যে ঊল্লেখযোগ্য ছিলেন এ ক এম ইউসুপ আলী,শাহে আলম তালুকদার, মাহামুদ হোসেন মাখম,আব্দুল ওহাব,সুভাষ চন্দ্র শীল,অহেদুজ্জামান দুলাল।এ ছাড়া গ্রাম পর্যায়ে ছিলেন আলী আকবর খান বাবুল,রফিকুল ইসলাম মানিক,রফিক বিশ্বাস,শাহ আলম সরদারসহ আরো অনেকে।তাছাড়া সহযোগি সংগঠনের যে সকল নেতা কর্মী এ পর্যন্ত ক্ষমতার বাহিরে থাকাকালিন সময়ে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের আদর্শের সংগঠন বাংলাদেশ আওয়ামীলীগকে রাষ্টীয় ক্ষমতায় বসানোর জন্য রাজপথের আন্দোলন সংগ্রাম করেছেন তাদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য,(যে আন্দোলন ৮৬’থেকে ০৮’ প্রযন্ত) বানারিপাড়া থেকে,পরিমল কুন্ডু,খিজির সরদার,সামসুল আলম কিসলু,সহিদ খান,মোস্তফা সরদার,সুব্রত লাল কুন্ডু (যদিও একসময় জাতীয় ছাত্রসমাজের নেতা) হুমায়ুন কবির সেলিম,(পরবরতিতে যুবদল করে) দুলাল মোল্লা,জিয়া মাঝি, তসলিম তাং,সাইদুর রহমান,জাকির হোসেন সরদার (১) জাকির হোসেন সরদার (২) মশিউর রহমান কামাল,মন্টু বেপারি,মিজানুর রহমান,সলিয়া বাকপুর থেকে,আবুল কালাম আজাদ (জামাল), মোরশেদ আলম (মিলন),আনিছুর রহমান (মিলন),কামরুল ইসলাম (সেলিম),ফারুকউজ্জামান (ফারুক),জিয়াউল হক মিন্টু,জাহাংগীর সরদার,মহিদুল আলম,মনির বিশ্বাস, বাইশারী থেকে,মন্টু,খলিল,চাখার থেকে,হুমায়ুন কবির লুলু, সেলিম সরদার,জাকির ভেন্ডার।এ ছাড়াও হয়ত দু’একজন বাদ পড়তে পারে যাদের কথা আমার এ মুহূর্তে মনে আসছে না,অনিচ্ছাকৃত ভুলের জন্য ক্ষমার চোখে দেখবেন।এখানে সত্য কথা বলতে,রাজপথের আন্দোলন সংগ্রামে সবচেয়ে বেশী ভূমিকা পালন করেছে, জিয়াউল হক মিন্টু’র নেতৃত্বাধীন লোকজন,এবং জাকির (১) ও জাকির (২) এর নেতৃত্ব জিয়াউর রহমান খুন হবার পর স্বৈরচারী এরশাদ ক্ষমতা দখল করেন। এরশাদ ১৯৮৬ সালে জাতীয় সংসদের নির্বাচন দিলেও আওয়ামীলীগ,বি এন পি সেই পাতানো নির্বাচনে অংশ নেয়নি।এরশাদের জাতিয় পার্টির প্রার্থী মোঃ মনিরুল ইসলাম মনি এমপি নির্বাচিত হন।দুই বছর পর ৮৮ সালে স্বৈরচারী এরশাদ আন্দোলনের চাপে আবার নির্বাচন দিতে বাধ্য হ্য়।সে নির্বাচনে আওয়ামীলীগ অংশ নিলেও বি এন পি অংশ নেয়নি এবং জাতীয় পার্টি থেকে দ্বিতীয় বারের জন্য মোঃ মনিরুল ইসলাম মনি নির্বাচিত হয়।শুরু হয় স্বৈরাচারী সরকার পতনের দুর্বার গন-আন্দোলন।১৯৯০ সালে গন-আন্দোলন গন অভূণথানে রূপ নেয় এবং নিরপেক্ষ সরকারের হাতে ক্ষমতা দিতে বাধ্য হয়।সেই নির্বাচনে সূক্ষ্ম কারচুপির মাধ্যমে বি এনো পি ক্ষমতায় আসে।এ সময় বানারিপাড়া আওয়ামীলীগের হাতে গোনা দশ বারোজন নেতাকর্মী ছাড়া কাউকে মাঠে দেখা যায়নি।যেসব নেতারা ব্যালেন্স করে চলেছে তারাই ১৯৯৬ সালের নির্বাচনে আওয়ামীলীগ ক্ষমতায় আসার পর ক্ষমতাধর হয়ে ওঠে।এখানে উল্লেখ্য ১৯৯৬ সালের নির্বাচনে আওয়ামীলীগ প্রার্থী ছিল ৭৯’ সালের বি এন পি ফায়জুল হক।ফয়জুল হক সাহেব তার ৭৯ সালের প্রিয়ভাজন কিছু বি এন পি মনো-ভাবাপন্ন লোককে প্রতিষ্ঠিত করেন।সাথে সাথে বিরোধী দলে থাকাকালীন সময় যারা এলাকায় আন্দোলন সংগ্রামে না থেকে কেঊ চাকরি,কেঊ ব্যবসা নিয়ে নিজেদের আখের গুছানো কাজে লিপ্ত ছিল,তারাই তাদের চাটুকারিতায় (জয়বাংলা ধানের শীষ আওয়ামীলীগের) এমপি’র প্রিয়পাত্র হয়ে ওঠে আন্দোলন সংগ্রাম,জেল,জুলুম,অত্যাচার,নির্যাতন সহ্য করে যারা এলাকা ত্যাগ করেনি তারাই পিছনে পড়ে থাকে।তার কারন সে সময় তাদের পছন্দের প্রার্থী ছিল অন্য একজন।আওয়ামীলীগ পূর্ণ মেয়াদে ক্ষমতা শেষে নিরপেক্ষ সরকারের হাতে ক্ষমতা দেওয়ার পর সারাদেশ ব্যাপী শুরু হয় জামাত বি এন পি’র হত্যা কু নির্যাতন মামলা হামলা।তাদের পিছনে মদদ দিয়েছিল নিরপেক্ষ সরকার।২০০১ সালের নির্বাচনে জামাত বি এন পি জোট ক্ষমতায় আসে।জোট সরকারের আমলে আজকের যারা বীর দর্পে বানারীপাড়ায় ক্ষমতা ভোগ করছে তারা ২০০১ থেকে ২০০৬ সালের মধ্যে বানারীপাড়ায় দলীয় কোনো আন্দোলন সংগ্রামে শরীক হয়নি।দেশে ভয়াবহ সিডরে যখন ঘর বাড়ী গরু-ছাগল গাছপালা ব্যবসা বানিজ্য হারিয়ে মানুষ যখন দিশেহারা তখন বানারিপাড়ায় অসহায় মানুষের পাশে সাহায্যর হাত বাড়িয়ে দিতে এগিয়ে আসেন সাবেক ছাত্রনেতা গোলাম ফারুক।তিনি এলাকায় এসে বানারিপাড়া ও উজিরপুরের সকল অসহায় মানুষকে সাহায্য করতে দুই উপজেলার প্রতিটি গ্রামে ছুটে যান।গোলাম ফারুক জননেত্রী শেখ হাসিনার হাতকে শক্তিশালী করতে আওয়ামীলীগের সকল নেতা কর্মীর সমন্বয়ে বানারিপাড়া আওয়ামী রাজনীতিতে একজন জনপ্রিয় নেতা হিসেবে এবং গরীব-দুঃখী মানুষের কাছে দানবীর হিসেবে খ্যাতি অর্জন করেন।আবার ২০০৮ সালের নির্বাচনে ৮৬ ও ৮৮ সালের জাতীয় পার্টির নির্বাচিত এমপি মোঃ মনিরুল ইসলাম মনি আওয়ামীলীগের নৌকা প্রতীক নিয়ে বানারীপাড়া উজিরপুর বরিশাল-২ আসন থেকে এমপি নির্বাচিত হয়।তিনি নির্বাচিত হওয়ার পর ফায়জুল হকের মত আচরণ শুরু করেন।ফায়জুল হক যেমন নির্বাচিত হয়ে তার প্রাক্তন বি এন পি লোকদের কাছে টেনে নিয়েছিলেন,ঠিক তেমনিভাবে মনির মিয়াও ৮৬ ও ৮৮ সালের তার কাছের লোকদের কাছে টেনে নিয়ে ছিলেন।অন্যদিকে ২০০৯ সালের ঊপজেলা পরিষদ নির্বাচনে গোলাম ফারুক বিপুল ভোটের ব্যবধানে ঊপজেলা চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়।২০১৪ সালের নির্বাচনে উড়ে এসে জুড়ে বসেন আগৈলঝাড়া থেকে আসা বরিশাল জেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক তালুকদার মোঃ ইউনুচ।তবে ২০১৪ সালের জাতীয় সংসদ নির্বাচনে দলীয় টিকিট দিয়েছিলেন বাংলাদেশ ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি শাহে আলম কেও।তবে দলীয় সিদ্ধান্ত মেনে নিয়ে শাহে আলম তার মনোনয়ন প্রত্যাহার করে নেন এবং দলীয় প্রার্থীর পক্ষে কাজ করেন।ইউনুচ তালুকদার এমপি হয়ে যেমন এলাকার কোন উন্নয়ন হয়নি,তেমনি দু চারজন নেতা কর্মী ছাড়া সাধারণ জনগণের সাথে কোনো যোগাযোগ না রেখেই তার মেয়াদ শেষ করতে যাচ্ছে।এই কারনে এলাকায় এখন আওয়ামীলীগের নেতা কর্মীদের মাঝে হতাশা বিরাজ করছে এবং যার প্রভাব পরার সম্ভাবনা রয়েছে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে।২০১৫ সালের উপজেলা নির্বাচনে গোলাম ফারুক দ্বিতীয় বারের মত উপজেলা চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন।জেলা পরিষদ নির্বাচনে গোলাম ফারুক জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান পদে মনোনয়ন দাখিল করেন এবং উপজেলা চেয়ারম্যান পদ থেকে ইস্তাফা দেন।তবে সে নির্বাচনে আওয়ামীলীগের মনোনয়ন পান মাইদুল ইসলাম।গোলাম ফারুক উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যানের পদ হারিয়েও দলীয় সিদ্ধান্ত মেনে নিয়ে নৌকা প্রতীকের পক্ষে প্রধান সমন্বয়কারী হিসেবে কাজ করেন এবং বিপুল ভোটে বিজয়ী করেন।বানারিপাড়া উপজেলা পরিষদের উপনির্বাচনে আওয়ামীলীগের একক প্রার্থী হন গোলাম ফারুক।এ নির্বাচনেও তৃতীয়বারের জন্য বানারিপাড়া উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন গোলাম ফারুক।আজ আওয়ামীলীগ ক্ষমতায় থাকা স্বত্বেও এসব নির্যাতিত নেতাকর্মীদের অনেকেই অসহায় ও মানবেতর জীবন যাপন করছে।তবে দুঃখের বিষয় হলো,যাদেরকে কোনো আন্দোলনে দেখা যায়নি তারাই এখন কিছু হাইব্রীডদের নিয়ে লুটেপুটে খাচ্ছে।তারপরও এসব নেতাকর্মীরা জাতীর জনক বঙ্গবন্ধুর অবিনাশী আদর্শ থেকে বিচ্যুতি হয়নি।সব হিসাব নিকাশ করে দেখা যায় বানারিপাড়া ও উজিরপুর (বরিশাল-২) নির্বাচনী এলাকায় আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন আওয়ামীলীগের জন্য এক অগ্নি পরীক্ষা।তবে মনোনয়নের ক্ষেত্রে যদি সূক্ষ্ম বিচার বিশ্লেষণ করে জনপ্রিয় ও কর্মীবান্ধব এবং নির্বাচনী এলাকার নেতা মনোনয়ন দেয়া হয় সেক্ষেত্রে সফলতা আসবে বলে তৃনমূলের নেতা কর্মীদের ধারনা।




Archives
Image
বরিশালে প্রতিবন্ধী নবজাতককে গভীর রাতে সড়কে ফেলে গেলেন স্বজনরা
Image
বোনের শ্বশুরই ধর্ষণ করেন মাগুরার সে-ই শিশুটিকে
Image
বরিশালে জাল নোটসহ কারবারিকে ‍পুলিশে দিল জনতা
Image
পিরোজপুরে চাঁদাবাজির মামলায় এনসিপির প্রতিনিধি গ্রেপ্তার
Image
আবারও সুন্দরবনে আগুন, পানি সংকটে নেভানোর কাজ ব্যাহত