|
আমি আমার সাধ্যমত চেষ্টা করেছি করোনা ক্রান্তিলগ্নে নিম্নমধ্যবিত্ত আর অসহায় শতাধিক পরিবারের পাশে দাঁড়াতে
নিম্নমধ্যবিত্ত আর অসহায় মানুষগুলোর পাশে মানবতার ফেরিওয়ালা এবিএম ফারুক হোসেন
নিজস্ব প্রতিবেদক : একদিকে করোনাভাইরাস আতংক অপরদিকে আম্ফানের রেশ। এরইমধ্যে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে পুলিশ সম্মুখযোদ্ধা হিসাবে দিন-রাত সর্বত্রই নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছেন। ঠিক তেমনি একজন বাংলাদেশ পুলিশের স্পেশাল ব্রাঞ্চের পরিদর্শক এবিএম ফারুক হোসেন, তার শত ব্যস্ততার মাঝেও যযেন দেশের এই ক্রান্তিকালে ভুলে যাননি তার বাউফলের নিজ এলাকার মানুষের কথা, অসচ্ছল পরিবারের কথা। সম্প্রতি (৬ এপ্রিল) নিম্নমধ্যবিত্ত আর অসহায় কিছু পরিবারের মাঝে-চাল, ডাল, তেল, আলু, পিয়াজ, লবন, সাবান, মাস্ক ও গ্লোভস বিতরণ করেন ঢাকায় বসবাসরত বাউফলবাসীদের মধ্য। ১৫ এপ্রিল কিছু পরিবারকে নগদ পঁচিশ হাজর টাকা প্রদান করেন যারা সবাই ছোটখাটো চাকুরীজীবি এবং ঢাকায়-ই অবস্থানরত। ৩০ এপ্রিল কালিশুরী থেকে ইফতার সামগ্রী-ছোলা, মুড়ি, চিড়া, চিনি ও খেজুর, ২২ মে ঈদ উপহার সামগ্রী-সেমাই, গুড়া দুধ, চিনি ও ট্যাং বিতরণ করা হয়। এছাড়া ঈদ খরচ বাবদ দশ হাজার টাকা নগদ প্রদান করা হয়। নিজের রেশন, বৈশাখী ভাতা, শ্রান্তি, বিনোদন ভাতা ও ঈদ বোনাসের অর্ধেক বিলিয়ে দিয়েছেন নিম্নমধ্যবিত্ত আর অসহায় মানুষগুলোর মাঝে। তিনি বলেন, আমি আমার সাধ্যমত চেষ্টা করেছি করোনা ক্রান্তিলগ্নে নিম্নমধ্যবিত্ত আর অসহায় শতাধিক পরিবারের পাশে দাঁড়াতে। শারীরিক সুরক্ষা ও সামাজিক দূরত্ব নিশ্চিত করার লক্ষ্যে অধিনস্থ পুলিশ সদস্যদের ব্রিফিং করছেন এবং সার্বক্ষনিক তদারকির মাধ্যমে নিরালসভাবে পেশাগতভাবে দায়িত্ব পালন করে যাচ্ছেন। জয় হোক মানবতর, জয় হোক মানবতার ফেরিওয়ালা এবিএম ফারুক হোসেন’র।
Post Views:
১১৭
|
|